নিউজ সোনারগাঁ টুয়েন্টিফোর ডটকম: গত শনিবার বিকেলে হেফাজতের মহাসচিব মামুনুল হককে সোনারগাঁ রয়েল রির্সোটে অবরুদ্ধ করে রাখার ঘটনায় হেফাজতের নেতাকর্মীরা আওয়ামীলীগ নেতাদের বাড়িতে হামলা ভাংচুর ও আওয়ামীলীগের পার্টি অফিসে অগ্নিসংযোগের ঘটনা পরিদর্শন করতে সোনারগাঁয়ে এসেছেন আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় নেতারা।
বুধবার সকালে কেন্দ্রীয় আওয়ামীলীগের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুর আলম হানিফ, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, বাহাউদ্দিন নাছিম এমপি, দপ্তর সম্পাদক বিল্পব বড়ুয়া, একে এম শামীম ওসমান এমপি, নজরুল ইসলাম বাবু এমপি, মৃনারকান্তি এমপি, সাবেক এমপি কায়সার হাসনাত, সদস্য আনোয়ার হোসেন সোনারগাঁয়ে এসে প্রথমে উপজেলা আওয়ামীলীগের পার্টি অফিস পরিদর্শন করেন। সেখান থেকে তারা হেফাজতের হামলায় উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম নান্নুর ভাংচুর করা বাড়ীঘর পরিদর্শন করে সোহাগ রনির বাড়ীতে যান। সেখানে গিয়ে তারা হেফাজতের তান্ডব লীলা দেখে নেতাকর্মীদের শান্তনা দেন।
এসময় তাদের সাথে উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের আহবায়ক সামসুল ইসলাম ভুইয়া, যুগ্ন আহবায়ক ইঞ্জিনিয়ার মাসুদুর রহমান মাসুম, সদস্য ডাক্তার আবু জাফর বিরু, উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান মাহমুদা আক্তার ফেন্সী, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি রফিকুর ইসলাম নান্নু, সাধারণ সম্পাদক আলী হায়দারসহ বিভিন্ন অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
ভাংচুর করা বাড়ীঘর ও পার্টি অফিস পরিদর্শন শেষে কেন্দ্রীয় নেতারা সাংবাদিকদের জানান, সোনারগাঁয়ে ওইদিন যা ঘটেছিল তা একটি নেক্কার জনক ঘঁটনা। সেই ঘঁটনার সাথে জড়িত কাউকে ছাড় দেয়া হবে না। যারা পাকিস্থানের পেতাত্তা হয়ে এখনো বাংলাদেশে বসে ইসলামের নাম বিক্রি করে রাজনীতি করে তারা ইসলামের হেফাজত করতে পারে না। তারা নিজেদের স্বার্থের জন্য মাদ্রাসাগুলোকে ব্যবহার করছে। আসলে তারা ইসলামের কিছুই না। যারা ইসলামের হেফাজতের জন্য কাজ করে তারা কখনো মানুষের বাড়ীঘর ভাংচুর করতে পারে না।